
কিছু প্রেম থেকেই যায়, মেটানো যায় না ঋণে,
পুরোনো নেশা ফেরত এলো,
পাতা ঝড়ার দিনে,
চারিদিকে আংশিক লকডাউন, সিনেমা হল’ও বন্ধ, তার’ই মাঝে আর্দ্র নিঝুম হাওয়ার মতোন রজত সাহার ছোটো ছবি ‘পাতা ঝড়ার দিনে’। অংশু বাচ,সুদীপা দাস ও ফিরোজ শাহ অভিনীত পাতা ঝড়ার দিনে। দু চার বলতে ইচ্ছা করল, দাদা-বন্ধু দের কাজ। পুরোনো চাল ভাতে বাড়ে প্রবাদ কে আবার সত্যি করিয়ে দিল রজত সাহা-সায়ন চন্দ র জুটি। পাশাপাশি অভিজ্ঞ্যান চ্যাটার্জি। তিন পরিচালক এক কাজে, সুতরাং কিস্তিমাত তোহ হবেই। খুব চেনা গল্পের সামনেও কি করে দর্শককে বসিয়ে রাখতে হয়, সেটা এরা জানেন। কলেজ প্রেম খুব একটা পুরোনো বিষয় নয়। সবার জীবনেই এরম একটা ঘটনা ঘটে। আসলে বিরহ আর প্রেমের মেশানো ককটেল তৈরি করতে ওস্তাদ এই নির্মাতা রা। তার প্রমান তাদের আগের তৈরি ছবি থেকেই বোঝা যায়, ২০১২ সাল থেকে এই প্রযোজনা সংস্থা ছবি নির্মান করছে, তাদের ই কামব্যাক ম্যাচ এটা। গল্পের প্রথম ৭-৮ মিনিট খুব স্বাবলীল। তবে শেষ ইনিংসে গল্পের প্রয়োজনেই একটু ড্রামাটিক করতে হয়েছে ছবির চিত্রনাট্য। অভিনয় যথাযথ, তবে আমি নিজে খুব লোয়ার স্কেলে অভিনয় করি বলে আমার হয়তো মনে হয়েছে অভিনয় আরো স্বাভাবিক হতো। অংশু দা (বাচ) এর অভিনয় প্রশংসা যোগ্য, তবে পরবর্তী কালে অন্য ধরনের রোলে দেখার আশায় রইলাম। সুদীপা নবাগতা হিসাবে যথাযথ ও বেশ ভালো। ফিরোজের অল্প প্রেজেন্স বেশ ভালো, অংশু-ফিরোজের জুটি আশা করছি ফেরত আসবে। সবশেষে বলতে চাই আরো কাজ করুক এই সংস্থা, তবেই এই সমান্তরাল ইন্ডাস্ট্রির লাভ হবে। ও আর হ্যাঁ এনাদের আগামী কাজে আমি অভিনয় করেছি, প্রেক্ষাপট : প্রাক্তনের বিয়েতে প্রেমিক ফটোগ্রাফার। বাকিটা ব্যাক্তিগত.. দেখা হচ্ছে
Review By Arunava Dey
More Stories
রজত আর অরুণাভ মিলে নিয়ে এল টিভিএফ এর স্বাদ।
‘সত্যি বলতে তখনো আমি ভাবিনি যে আমি আবার অভিনয় ফিরব’ শেষ বেলায় কাম ব্যাক লহরী চক্রবর্তীর।
‘সবারই তো ইচ্ছে থাকে রোম্যানটিক সিনেমার হিরো হওয়ার, ওয়ান লাভ মিডিয়ার “শেষ বেলায়” সেই ইচ্ছে পূরণ হলো’ রসাত্মক অরুনাভ।